Sunday, August 10, 2014

Hadith Post 2014 8 F

1) নামাজে সশব্দে আমীন বলা ------------------>> 

০১) আতা (রঃ) বলেন, আমীন হল দু’আ। তিনি আরো বলেন, আবদুল্লাহ ইবনু যুবায়ের (রাঃ) ও তার পিছনের মুসল্লীগণ এমনভাবে আমীন বলতেন যে মসজিদে গুমগুম আওয়াজ হতো। আবু হুরায়রা (রাঃ) ইমামকে ডেকে বলতেন, আমাকে আমীন বলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করবেন না। নাফি(রঃ)বলেন, ইবনু উমার (রাঃ) কখনই আমীন বলা ছাড়তেন না এবং তিনি তাদের (আমীন বলার জন্য)উৎসাহিত করতেন। আমি তাঁর কাছ থেকে এ সম্পর্কে হাদিস শ্তনেছি ।
সহীহ বুখারী,২য় খন্ড, অনুচ্ছেদ-৫০২, পৃষ্ঠা নং ১২০ও১২১, প্রকাশনী- ইসঃ ফাউঃ বাংলাদেশ।

2) অচিরে-ই তোমাদের পর এমন এক জাতি আসবে , যারা - - - - -

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন, একদা হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব রাঃ ভাষণ দান কালে বলেন, 
" অচিরে-ই তোমাদের পর এমন এক জাতি আসবে , যারা প্রস্তরাঘাতে হত্যা-বিচার অস্বীকার করবে এবং তারা ফিতনায়ে দাজ্জাল , হাশরের ময়দানে নবীজীর সাঃ সুপারিশ, কবরের আযাব ও অপরাধী মুমিন কে জাহান্নাম থেকে বের করে জান্নাত দেওয়ার বিষয় প্রত্যাখান করবে " 
(------মুসনাদে আহমাদ , হাদীস নং- ৭১৩৪) 
( উৎস-- মাসিক আদর্শ নারী , November, 2012 )

3) Jihad 

আব্দুল্লাহ বিন উমর রা. হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- ‘আমাকে মানুষের সাথে যুদ্ধ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে যতক্ষণ না তারা সাক্ষ্য দেয় --- আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল আর নামাজ কায়েম করে এবং যাকাত আদায় করে।’ ------ (বুখারী, মুসলিম)
জারির ইবনে আব্দুল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- ‘আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- এর হাতে বাইয়াত গ্রহণ করি নামাজ কায়েম করা, যাকাত আদায় করা এবং প্রত্যেক মুসলমানের কল্যাণ কামনার ওপর। -------------- (বুখারী, মুসলিম)

4) হাদীছের বাণী (পাঁচটির কারণে পাঁচটি)

Posted on 24/06/2013 by mohdkafi12
ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
“পাঁচটির কারণে পাঁচটি হয়।” প্রশ্ন করা হল, হে আল্লাহর রাসূল! কি পাঁচটির কারণে পাঁচটি হয়? তিনি বললেনঃ
“(১) কোন জাতি যখন অঙ্গীকার ভঙ্গ করে,(আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার অথবা অন্য জাতির সাথে কৃত অঙ্গীকার) তখন শত্রুদেরকে তাদের উপর কর্তৃত্বশালী করে দেয়া হয়।
(২) যখন তারা আল্লাহর নাযিলকৃত (কুরআন-সুন্নাহর) বিধান ছেড়ে মানব রচিত বিধান দ্বারা শাসন পরিচালনা করে,তখন তাদের মধ্যে অভাব ও আকাল দেখা যায়। (অন্য বর্ণনায় আছেঃ তাদের পরস্পরের মাঝে মতভেদ ও অনৈক্য সৃষ্টি করে দিবেন।- ইবনে মাজাহ, বাইহাকী)
(৩) তাদের মধ্যে যখন অশ্লীলতা প্রকাশ পায়,(যেমন জেনা-ব্যভিচার, অশ্লীলতা ইত্যাদি) তখন অপমৃত্যু ব্যাপক আকার ধারণ করে। (অন্য বর্ণনায় আছেঃ তখন তাদের মধ্যে মহামারি ও দুরারোগ্য এমন ব্যাপক আকার ধারণ করবে যা পূর্ববর্তীদের মধ্যে ছিল না।– ইবনে মাজাহ)
(৪) যখন তারা (স্বর্ণ-রৌপ্য, অর্থ ও ফসল ইত্যাদির) যাকাত দিতে অস্বীকার করে,তখন তাদের জন্য আকাশের বৃষ্টি বন্ধ করে দেয়া হয়। (অন্য বর্ণনায় আছে: পোঁকা-মাকড় ও পশু-পাখী না থাকলে বৃষ্টিই হত না।–ইবনে মাজাহ)
(৫) যখন তারা মাপে ও ওযনে কম দেয়, তখন তাদের মধ্যে উদ্ভিদ (ফসল) উৎপাদন বন্ধ করে দেয়া হয় এবং তারা দুর্ভিক্ষে পতিত হয়।” (ইবনে মাজাহর বর্ণনায় আছে: তখন তাদেরকে দুর্ভিক্ষ, আয়-রোজগারের স্বল্পতা ও জালেজালেম জালেম শাসকের অত্যাচার গ্রাস করবে।)
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ত্বাবরানী। দ্রঃ সহীহ তারগীব ও তারহীব ১ম খন্ড হাদীছ নং 765)
মুহাঃ আবদুল্লাহ আল কাফী

5) ধীরে ধীরে ইসলামের অবসান  ======>> 

Abu Umaamah relates that the Prophet (sallallaahu alayhi wasallam) said:

لتنقضن عرى الإسلام عروة عروة فكلما انتقضت عروة تشبث الناس بالتي تليها فأولهن نقضا الحكم و آخرهن الصلاة
The handholds of Islaam will be annulled, one by one, and every time a handhold is annulled the people will hold fast to the one that follows it. The first of them to be annulled is the rule (al-Hukm), and the last of them is the prayer (as-salaat).
Reported by Ahmad in his Musnad, Ibn Hibbaan and al-Haakim. Saheeh al-Jaami' as-Sagheer (no. 5057) of Shaykh al-Albaanee who declared it Saheeh.

No comments:

Post a Comment