001) Islamic Markets ...
A) RATIONALE OF PROHIBITING RIBA
B) Riba
C) Scholars
D) riba fadhl
002) The Concept of Ribh (Profit) and Riba (Usury) in Islamic Economics
004) Types & Classification of Islamic commercial contracts.
005) ISLAMIC MONEY MARKET INSTRUMENTS
006)
Social Media :
001) Video: বাংলাদেশের কোন ব্যাংক এর মালিক কে?
002) YT: সুদ হালাল ! ... C/O, YT Channel: আমরা সত্য পথে চলি @quran.0114
003) ★মুদ্রাস্ফীতি,রিবা/সুদ,মিশরীয় সভ্যতা,ফেরাউন ও মূসা(আ)★
004) আমাদের দেশের আলেমদের কে এখন রিবা( সুদ) নিয়ে কথা বলতে দেখা যায় না।
005) 🕋সুদের উপর অভিশাপ🕋
💠কোরআনঃ "হে ঐ লোকেরা যারা ঈমান এনেছো, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যা কিছু অবশিষ্ট আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা মুমিন হও। আর যদি তোমরা তা না কর তবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ হতে যুদ্ধের ঘোষণা শ্রবণ কর।"
💠হাদীসঃ জাবির (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) সুদ গ্রহণকারী এবং সুদ প্রদানকারী এবং সুদ লিপিবদ্ধকারী এবং সুদের (লেনদেনের) দুই সাক্ষী সকলকে অভিশাপ দিয়েছেন।
*(মুসলিমঃ ১৫৮৯)*
006) 'ফিকহুর রিবা' বইটি jajeera.com-এ যারা অর্ডার করছেন ....
https://jajeera.com/product/fiqhur-riba/?
007) মুদ্রাস্ফীতির কারনে যদি আমাদের সম্পদের পরিমান ডেবিট হয়, সম্পদের সংরক্ষণশীল নীতি অনুসারে এই সম্পদ ক্রেডিট হিসেবে যাচ্ছে কোথায়?
008) #BookBD #BookIslamic #BookRiba
"ফিকহুর রিবা"
বইটিতে সুদের একাডেমিক আলোচনার পাশাপাশি প্রায়োগিক দিকগুলো বিকল্প সহ আনার চেষ্টা করা হয়েছে।
009) আমাদের সমাজ রাষ্ট্র এই রিবা বা সুদ হালাল করে নিয়েছে।
010) রিবা অর্থ সুদ নয়,রিবা'র সঠিক অর্থ হলো:-অবৈধ সম্পদ অর্জন করা, হারাম/ অন্যায়/ আল্লাহর বিধানের বিপরীত পথে সম্পদ অর্জন করা।
011) اَلَّذِیۡنَ یَاۡکُلُوۡنَ الرِّبٰوا لَا یَقُوۡمُوۡنَ اِلَّا کَمَا یَقُوۡمُ الَّذِیۡ یَتَخَبَّطُہُ الشَّیۡطٰنُ مِنَ الۡمَسِّ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّہُمۡ قَالُوۡۤا اِنَّمَا الۡبَیۡعُ مِثۡلُ الرِّبٰوا ۘ وَ اَحَلَّ اللّٰہُ الۡبَیۡعَ وَ حَرَّمَ الرِّبٰوا ؕ فَمَنۡ جَآءَہٗ مَوۡعِظَۃٌ مِّنۡ رَّبِّہٖ فَانۡتَہٰی فَلَہٗ مَا سَلَفَ ؕ وَ اَمۡرُہٗۤ اِلَی اللّٰہِ ؕ وَ مَنۡ عَادَ فَاُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ ہُمۡ فِیۡہَا خٰلِدُوۡنَ ﴿۲۷۵﴾
যারা সুদ ভক্ষণ করে তারা শাইতানের স্পর্শে মোহাভিভূত ব্যক্তির অনুরূপ কিয়ামাত দিবসে দন্ডায়মান হবে; এর কারণ এই যে, তারা বলে, ব্যবসা সুদের অনুরূপ বৈ তো নয়; অথচ আল্লাহ তা‘আলা ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন; অতঃপর যার নিকট তার রবের পক্ষ হতে উপদেশ সমাগত হয়, ফলে সে নিবৃত্ত হয়; সুতরাং যা অতীত হয়েছে তার কৃতকর্ম আল্লাহর উপর নির্ভর; এবং যারা পুনরায় সুদ গ্রহণ করবে তারাই হচ্ছে জাহান্নামের অধিবাসী, সেখানেই চিরকাল অবস্থান করবে।
সুরা আল-বারাকা-২৭৫
012) সুদ না রিবা কোনটা সঠিক !
Nur Nabi Kamrul,Independent Researcher of the Quran.
013) প্রশ্নঃ মোবাইলে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স গ্রহণ করা কি জায়েজ হবে?
014) স্হানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ( সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ স্যার একটি বই লিখেছেন সুদ ও রিবা নিয়ে( প্রচ্ছদ এর ছবি সংযুক্ত)। এতে তিনি পাকিস্হান এর একটি রায় এনেছেন ও কিছু প্রশ্ন তুলেছেন তা উল্লেখ করছি :
১। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর সময় কি শতকরা হিসাব প্রচলন ছিলো?
২। ইসলামে মাসের হিসাব তো চান্দ্র মাস; তাহলে সৌর বছর এর সাথে সমন্বয় কিভাবে আসবে।
৩। ঋনের উপর সকল বৃদ্ধি কি সুদ?
৪। রিবা, সুদ ও ইউজারির মধ্য পার্থক্য কি?
৫। রিবা আর জাহিলিয়্যা বলতে দ্বীগুন বা বহুগুন বলা হয় তা কি
পাকিস্তান এর সাবেক প্রধান বিচারপতি আফতাব আহমেদ বলেছেন
" প্রথম চার খলিফার আমল ব্যতীত বিগত ১৪০০ বছর সুদ বর্জিত ছিলো না। আলেম সমাজ কখনোই মহাজন থেকে (অমুসলীম) থেকে সুদ পরিশোধ কখনোই বিরক্ত বোধ করেনি, এমনকি আব্বাসীয় খলিফাগন, তুর্কী খলিফাগন ঋন গ্রহন করতে পিছু হঠেননি।
015) ইসলামের ৭০টি বড় পাপ
016) .... তবে সম্প্রতি কিছু ব্যক্তি বা গোষ্ঠী, যেমন ড. ইউনুসের সমর্থক এবং জামায়াতে ইসলামী, সুদকে বৈধ বা হালাল করার বিষয়ে কাজ করছে বলে কিছু অভিযোগ উঠেছে।
017) শরিয়তের পরিভাষায় রিবা দুই প্রকার। যথা-
১. রিবান-নাসিয়াহ ( রিবাল কুরআন)
২. রিবাল-বুযু (রিবাস-সুন্নাহ)
রিবান-নাসিয়াহ আবার দুই প্রকার। যথা- রিবাল কর্জ ও রিবাদ-দাইন। অন্যদিকে রিবাল-বুযুও দুই প্রকার। যথা- রিবাল ফযল ও রিবান-নাসা।
ছোটন তার চাচাতো ভাই টুকুনকে ঋণ দেওয়ার পর বলে বসল ভাই! তোর থেকে এখন থেকে সব মুদি জিনিসপত্র কিনব, কিন্ত আমাকে কেনা মূল্যে দিবি। ঋণ দেওয়ার বিনিময়ে এই যে ডিস্কাউন্টে পণ্য চেয়ে বসল ছোটন, এটাও রিবার অন্তর্ভুক্ত। ঋণ দেওয়ার কারণে কোনোরূপ উপকার নেওয়া যাবে না।
এই রিবা আড়ত বাণিজ্যে বেশি দেখা যায়। অনেক সময় দেখা যায়, কৃষক বা ছোটো ব্যবসায়ীদের কাছে পর্যাপ্ত পুঁজি বা অর্থ থাকে না। তখন আড়ত ব্যবসায়ীরা তাদের অর্থ প্রদান করে কর্জ হিসেবে। তবে শর্ত থাকে পণ্য তাদের কাছেই বিক্রি করতে হবে। এটি বৈধ নয়। কারণ, তাতে ঋণ প্রদান করে অতিরিক্ত সুবিধা নেওয়া হচ্ছে।
এককথায়, ঋণের বিনিময়ে ঋণদাতা ঋণগ্রহীতা থেকে যেকোনোভাবে উপকার নেওয়ার শর্ত .......... রিবা বলে গণ্য হবে। এই ব্যাপারে ফাজালা বিন উবাইদ (রা.) বলেন যেই কর্জ কোনো মুনাফা নিয়ে আসে, তা রিবার প্রকারসমূহের একটি। ইমাম মালেক (রহ.) বর্ণনা করেন, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন যে ব্যক্তি কোনো বস্তু কর্জ দেবে, সে যেন অতিরিক্ত কিছু গ্রহণের শর্ত না করে; যদিও তা এক মুঠো ঘাস হোক না কেন। এটি রিবার অন্তর্ভুক্ত।
👉 প্রশ্নঃ ছোটন ঋণ দেওয়ার বিনিময়ে এই যে ডিস্কাউন্টে পণ্য চেয়ে বসল, এটাকে কোন প্রকারের রিবা বলে?
সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে বিজয়ীদের বইয়ের দ্বিগুণ মূল্য উপহার দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
উত্তর দেওয়ার শেষ সময় ৭ এপ্রিল ২০২২ রোজ বৃহস্পতিবার রাত ১২ টা।
নোটঃ প্রশ্নটি সুদ হারাম কর্জে হাসানা সমাধান বইয়ের "রিবার আদ্যোপান্ত" অধ্যায় থেকে নেওয়া হয়েছে।
018) আর যদি তোমরা সুদ পরিত্যাগ না কর, তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা শুনে নাও।"🔥 (সূরা বাকারা : ২৭৯) 🔥
019) ⭕ সুদ আদান প্রদানের ভয়াবহতা এবং কঠিন শাস্তিসমূহ-
🔲 সুদের অবৈধতা এবং ভয়াবহতা সম্পর্কে কুরআনুল কারীমের সাতটি আয়াত [সূরা বাক্বারাহ ২৭৫, ২৭৬, ২৭৮, ২৭৯, ২৮০; আলে ইমরান ১৩০, মায়িদাহ ৯০] এবং চল্লিশটিরও অধিক হাদীস রয়েছে। সুদ সম্পর্কে কুরআনুল কারীমে বর্ণিত আয়াতগুলো হলো-
১। যারা সুদ খায় তাদের অবস্থা হয় ঠিক সেই লোকটির মতো যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল করে দিয়েছে। তাদের এই অবস্থায় উপনীত হবার কারণ হচ্ছে এই যে, তারা বলেঃ “ব্যবসা তো সুদেরই মতো।” অথচ আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন।
🔸 অতএব, যে ব্যক্তির কাছে তার রবের পক্ষ থেকে এই নসীহত পৌঁছে যায় এবং ভবিষ্যতে সুদ খাওয়া থেকে সে বিরত থাকে, সে ক্ষেত্রে যা কিছু সে পূর্বে খেয়েছে তা তো খেয়ে ফেলেছেই এবং এ ব্যাপারটি আল্লাহর নিকট সোপর্দ হয়ে গেছে। আর এই নির্দেশের পরও যে ব্যক্তি আবার এই কাজ করবে (অর্থাৎ সুদ খাবে), সে জাহান্নামের অধিবাসী। সেখানে সে চিরকাল থাকবে। [সূরা বাক্বারাহ, আয়াত ২৭৫]
২। আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দানকে বাড়িয়ে
দেন ও বিকশিত করেন। আর আল্লাহ কোনো অকৃতজ্ঞ, কু-ফরকারী পাপীকে পছন্দ করেন না। [সূরা বাক্বারাহ ২৭৬]
৩। হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে ভয় করো এবং লোকদের কাছে তোমাদের যে পরিমান সুদ বাকি রয়ে গেছে তা ছেড়ে দাও, যদি যথার্থই তোমরা ঈমান এনে থাকো। [সূরা বাক্বারাহ ২৭৮]
৪। কিন্তু যদি তোমরা এমনটি না করো তাহলে জেনে রাখো, এটা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে তোমাদের বিরুদ্ধে যু*দ্ধের ঘোষণা। এখনো তাওবা করে নাও (এবং সুদ ছেড়ে দাও) তাহলে তোমরা আসল মূলধনের অধিকারী হবে। তোমরা জুলুম করবে না এবং তোমাদের উপরও জুলুম করা হবে না। [সূরা বাক্বারাহ ২৭৯]
৫। হে ঈমানদারগণ! এ চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খাওয়া বন্ধ করো এবং আল্লাহকে ভয় করো, আশা করা যায় তোমরা সফলকাম হবে। [সূরা আলে ইমরান ১৩০]
⭕ সুদ সম্পর্কে বর্ণিত হাদীসগুলো হলো-
১। রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, সুদের (পাপের) সত্তরটি স্তর রয়েছে। যার মধ্যে নিম্নতম স্তর হল নিজের মায়ের সহিত যেনা করা।
২। আব্দুল্লাহ ইবনে হানযালা রা. বর্ণনা করেছেন, রাসূল সা. বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি এক দিরহাম (রৌপ্যমুদ্রা) সুদ জেনে বুঝে গ্রহণ করে, তাতে তার পাপ ছত্রিশবার ব্যভিচার করার চেয়েও অনেক বেশী হয়।
৩। আবু বুরদা বিন আবু মূসা রা. আব্দুল্লাহ বিন সালাম রা. কে বলেন, তুমি এমন এক এলাকায় বাস কর, যেখানে সুদ ব্যাপক হারে প্রচলিত। অতএব, যদি কারো নিকট তোমার কোন পাওনা থাকে, আর সে যদি তোমার নিকট এক থলে ভূষি বা যব কিংবা এক আঁটি ঘাসও উপঢৌকন (বিনিময়) দেয়, তবুও তুমি তা গ্রহণ করো না। কেননা ওটা হবে ‘রিবা’ বা সুদ’।
৪। আলী রা. হতে বর্ণিত আছে, তিনি রাসূল সা. কে অভিশাপ করতে শুনেছেন, সুদখোরের প্রতি, সুদ দাতার প্রতি, সুদের প্রমাণপত্র লেখকের প্রতি ও দান সদক্বা প্রদানে বাধা দানকারীর প্রতি। আর তিনি নিষেধ করতেন মৃত ব্যক্তির জন্য বিলাপ করা থেকে।
৫। আব্দুল্লাহ বিন মাসঊদ (রাঃ) বলেন, ‘সুদের দ্বারা সম্পদ যতই বৃদ্ধি পাক না কেন, তার শেষ পরিণতি হলো নিঃস্বতা।
⭕ পবিত্র কুরআনে বহু ধরনের গুনাহের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে। সেসবের জন্য কঠোর
শাস্তি ও ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে। কিন্তু সুদের ক্ষেত্রে যত কঠোর ভাষা প্রয়োগ করা হয়েছে তা অন্য কোন গুনাহের ব্যাপারে প্রয়োগ করা হয় নি। এজন্যই সমাজ ও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে সুদ বন্ধ করার উদ্দেশ্যে রাসূল (সাঃ) সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন।
🔲 উদাহরণস্বরূপ, নাজরানের খ্রি-ষ্ঠা-নদের সাথে তিনি
যে সন্ধিপত্র সম্পাদন করেন তাতে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় লিখে পাঠান, ‘যদি তোমরা সুদী কারবার করো তাহলে তোমাদের সাথে চুক্তি ভ*ঙ্গ হয়ে যাবে এবং আমাদেরকে তোমাদের বিরুদ্ধে যু*দ্ধ করতে হবে।
⭕ সুদের এমন ভয়াবহতা এবং কঠিন শাস্তি সম্পর্কে জানার পরেও আমরা কিভাবে সুদের সাথে লিপ্ত হই, কিভাবে সুদ ভিত্তিক লেনদেন করি..?? যেটা হারাম,
সেটা সর্বক্ষেত্রেই হারাম, আর হারামের মধ্যে কোনো আরাম নেই, আছে শুধু লাঞ্চনা, গঞ্জনা এবং বেই*জ্জতী..!!
🔲 তাই আজ এখন থেকেই সুদের আদান প্রদান করা
বন্ধ করে দিন.! আল্লাহ তা'য়ালার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে হারাম কাজ পরিহার করুন এবং পূর্বের ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা প্রার্থণা করুন, আমাদের মালিক তো মহান ক্ষমাশীল, নিশ্চয়ই তিনি আমাদের সকলকে ক্ষমা করে দিবেন ইন শা আল্লাহ 💞✅
020) সূদ
ঋণের আসলের উপর ঋণের শর্ত হিসাবে ধার্যকৃত যে কোন অতিরিক্ত যার কোন বিনিময় মূল্য দেয়া হয়না এবং যার সাথে কারবারের ফলাফল সম্পৃক্ত নয়, তাই সূদ ।
🔥সুদ কত প্রকার ও কি কি ?
সুদ ২ প্রকারঃ
রিবা নাসিয়া : সময়ের প্রেক্ষিতে যে অতিরিক্ত অর্থ বা পণ্যের জন্ম দেয় তাই রিবা
নাসিয়া ।
রিবা ফদল : হাতে হাতে সমজাতীয় পণ্য বা অর্থ বিনিময়ের ক্ষেত্রে যদি অতিরিক্ত পণ্য
বা অর্থের জন্ম দেয় তবে তা হচ্ছে রিরা ফদল ।
👉রিবা/সুদ সংক্রান্ত আয়াত?
সূরা-আর-রুম আয়াত-৩৯
সুরা আন-নিসা আয়াত-১৬১
সুরা আলে-ইমরান আয়াত-১৩০
সুরা বাকারা আয়াত-২৭৫-২৭৯
🔥সুদের কুফলঃ
১। কৃপনতা ও লোভ সৃষ্টি করে।
২। মুদ্রাস্ফিতি ঘটায়।
৩। নৈতিক অবক্ষয়।
৪। সুদ একটি জুলুম।
৫। পুঁজি গঠন কমে যায়।
৬। বিনিয়োগ কমে যায়।
৭। সঞ্চয়কারীদের অলস করে দেয়।
৮। বেকারত্ব বাড়ায়, মজুরি কমায়।
৯। মুদ্রাস্ফিতি ঘটায়।
১০। বৈদেশিক ঋণ শোধে সমস্যা সৃষ্টি করে।
১১। সুদ বিদেশ নির্ভরতা বাড়ায়।
021) আরবি ভাষায় সুদের প্রতিশব্দ রিবা। বাংলাভাষায় ‘সুদ’ শব্দটি যেমন পরিচিত- তেমনি আরবি ভাষায়ও ‘রিবা’ শব্দের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নবুওত লাভ এবং কোরআন অবতীর্ণ হওয়ার পূর্বে...
বিস্তারিত: https://www.somoynews.tv/news/2024-10-24/I8HN7OJL
022) #Riba / সুদ =====>>
“রিবা সম্পর্কিত আয়াতগুলো কুরআনের এমন সব আয়াতের অন্তর্ভুক্ত যেগুলো শেষের দিকে নাযিল হয় এবং এগুলো সম্পর্কিত যাবতীয় বিধান আমাদের ওপর সুস্পষ্ট করার আগেই রসুলুল্লাহ (স)-এর ইন্তেকাল হয়ে যায়। কাজেই যে বস্তুটি নিশ্চিত সুদ তোমরা সেটি পরিহার করো এবং যে বস্তুটি সম্পর্কে সুদ হবার সংশয় দেখা দেয় সেটিও পরিহার করো।” ------- হযরত উমর (রা)
023) রিবা বা সুদ দুই প্রকারঃ
রিবা আন-নাসিআহ + রিবা আল-ফজল
024) রিবা বা সুদ
আল-কুরআনে ঘোষিত রিবা (সুদ হিসাবে পরিচিত ঋণের জন্য অসম বিনিময় বা চার্জ)।
আল-কুরআন সমগ্র মানবজাতির জন্য ঐশ্বরিক জীবন বিধান (দিকনির্দেশনা)।
025) FB Page: IFA Consultancy - IFAC
IFA Consultancy (IFAC) is a research and training oriented institution, dedicated to human welfare and betterment through spreading the true spirit and beauty of Halal & Islamic Economy and Finance.
Section B
A)
রিবা বা সুদ দুই প্রকারঃ
রিবা আন-নাসিআহ + রিবা আল-ফজল
No comments:
Post a Comment