আল্লাহ তা’আলা ইহূদীদেরকে পরীক্ষা করেছিলেন। শনিবার দিবসে মৎস শিকার নিষেধ করেছিলেন। তাদের ঈমানের পরীক্ষা স্বরূপ আল্লাহ মাছগুলোকে শনিবার দিবসেই বেশী বেশী কিনারে হাযির করে দিতেন। কিন্তু তারা পরীক্ষায় ফেল করল। ফলে আল্লাহ তাদের উপর গযব নাযিল করলেন। (আরাফঃ ১৬৩)
আল্লাহ সাহাবায়ে কেরামকে পরীক্ষা করেছেন। ইহরাম অবস্থায় স্থলচর প্রাণী শিকার করা তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল। আর তাদের ঈমানের পরীক্ষা স্বরূপ ইহরাম অবস্থায় প্রাণীগুলো তাঁদের হাতের নাগালের মধ্যে চলে আসত। (এই নিষেধাজ্ঞা এখনও বলবৎ আছে) বর্ণনাকারী বলেন, এমনকি চাইলে আমরা তা হাত দিয়ে ছুইতে পারি এবং শিকার করার কোন অস্ত্র (তীর-বর্শা) ব্যতীতই তা শিকার করতে পারি।
পড়ুন আল্লাহর বাণী,
“হে মুমিনগণ, আল্লাহ তোমাদেরকে এমন কিছু শিকারের মাধ্যমে পরীক্ষা করবেন, যে শিকার পর্যন্ত তোমাদের হাত ও বর্শা সহজেই পৌছতে পারবে- যাতে আল্লাহ বুঝতে পারেন যে, কে তাঁকে অদৃশ্যভাবে না দেখেই ভয় করে। অতএব, যে ব্যক্তি এরপর সীমা অতিক্রম করবে, তার জন্য যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।” (মায়েদাঃ ৯৪)
এই যুগেও মানুষ বিশাল পরীক্ষার সম্মুখীন। কিন্তু তার চিত্র ভিন্ন।
কিরূপ?
বছর দশেক আগে নারী-পুরুষের ন্যাকেট বা উলঙ্গ ছবি খুঁজে পাওয়া ছিল অনেকটা দুস্কর। কিন্তু এখন? মোবাইলের স্ক্রিণে আপনার আঙ্গুলের সামান্য ছোঁয়াতে বা মাউসের ছোট্ট একটি ক্লিকেই আপনার সামনে ভেসে উঠতে পারে অসংখ্য ছবি; বরং চলমান ভিডিও। অনেক ক্ষেত্রে ব্লক সাইট ওপেন করার প্রোগ্রামও দরকার পড়ে না।
(আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে এই ফিতনা থেকে রক্ষা করেন)
মনে রাখবেন,
নির্জন অবস্থায় আপনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নীরবতা যেন আপনাকে ধোকায় না ফেলে। কেননা একদিন তারা ঠিকই কথা বলবেঃ “আজ আমি তাদের মুখে মোহর এঁটে দেব, তাদের হাত আমার সাথে কথা বলবে এবং তাদের পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দেবে। (ইয়াসীনঃ ৬৫)
“যাতে আল্লাহ বুঝতে পারেন যে, কে তাঁকে অদৃশ্যভাবে না দেখেই ভয় করে।” (মায়েদাঃ ৯৪)
কৃতজ্ঞতায়ঃ আবদুল্লাহ আল কাফী
Source LINK
আল্লাহ সাহাবায়ে কেরামকে পরীক্ষা করেছেন। ইহরাম অবস্থায় স্থলচর প্রাণী শিকার করা তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল। আর তাদের ঈমানের পরীক্ষা স্বরূপ ইহরাম অবস্থায় প্রাণীগুলো তাঁদের হাতের নাগালের মধ্যে চলে আসত। (এই নিষেধাজ্ঞা এখনও বলবৎ আছে) বর্ণনাকারী বলেন, এমনকি চাইলে আমরা তা হাত দিয়ে ছুইতে পারি এবং শিকার করার কোন অস্ত্র (তীর-বর্শা) ব্যতীতই তা শিকার করতে পারি।
পড়ুন আল্লাহর বাণী,
“হে মুমিনগণ, আল্লাহ তোমাদেরকে এমন কিছু শিকারের মাধ্যমে পরীক্ষা করবেন, যে শিকার পর্যন্ত তোমাদের হাত ও বর্শা সহজেই পৌছতে পারবে- যাতে আল্লাহ বুঝতে পারেন যে, কে তাঁকে অদৃশ্যভাবে না দেখেই ভয় করে। অতএব, যে ব্যক্তি এরপর সীমা অতিক্রম করবে, তার জন্য যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।” (মায়েদাঃ ৯৪)
এই যুগেও মানুষ বিশাল পরীক্ষার সম্মুখীন। কিন্তু তার চিত্র ভিন্ন।
কিরূপ?
বছর দশেক আগে নারী-পুরুষের ন্যাকেট বা উলঙ্গ ছবি খুঁজে পাওয়া ছিল অনেকটা দুস্কর। কিন্তু এখন? মোবাইলের স্ক্রিণে আপনার আঙ্গুলের সামান্য ছোঁয়াতে বা মাউসের ছোট্ট একটি ক্লিকেই আপনার সামনে ভেসে উঠতে পারে অসংখ্য ছবি; বরং চলমান ভিডিও। অনেক ক্ষেত্রে ব্লক সাইট ওপেন করার প্রোগ্রামও দরকার পড়ে না।
(আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে এই ফিতনা থেকে রক্ষা করেন)
মনে রাখবেন,
নির্জন অবস্থায় আপনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নীরবতা যেন আপনাকে ধোকায় না ফেলে। কেননা একদিন তারা ঠিকই কথা বলবেঃ “আজ আমি তাদের মুখে মোহর এঁটে দেব, তাদের হাত আমার সাথে কথা বলবে এবং তাদের পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দেবে। (ইয়াসীনঃ ৬৫)
“যাতে আল্লাহ বুঝতে পারেন যে, কে তাঁকে অদৃশ্যভাবে না দেখেই ভয় করে।” (মায়েদাঃ ৯৪)
কৃতজ্ঞতায়ঃ আবদুল্লাহ আল কাফী
Source LINK
Allah's Test |
#IslamicQuote .....
I read the Quran and noticed Allah never praised any persons except after testing them.
--- Abul Abbas, Talbees Iblees, pg 474
No comments:
Post a Comment