Monday, January 5, 2015

Quotes 2014 12 B

1) | ইবলীস জীবনে চারবার কেঁদেছিলো |

** সুহায়লী বর্ণনা করেন যে, ইবলীস জীবনে চারবার কেঁদেছিলো :- *
(০১) অভিশপ্ত হওয়ার সময়।
(০২) জান্নাত থেকে বিতাড়িত হওয়ার সময়।
(০৩) রসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর জন্মের সময়।
(০৪) সূরা ফাতিহা নাযিল হওয়ার সময়।
(আল-বিদায় ওয়ান নিহায়া-২ খণ্ড, পৃষ্ঠা- ৮৯১)

2) Salafi Wahhabism===>> 

Salafi Wahhabism has a hatred for culture, especially poetry, literature and architecture associated with praising the Prophet (saw) of Islam. They have taken every opportunity to ransack, destroy and demolish anything associated with praising the Prophet (saw) in the name of combating shirk (polytheism) and bidah (innovation)

3) মতবিরোধপূর্ণ বিষয়ে সঠিক পন্থা অবলম্বনের উপায়।

ভারত গুরু শাহ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহল্ভী বলেন,
ফিক হী মতামতের তাৎপর্য সম্পর্কে অজ্ঞতা
===============================================

আমি দেখতে পেয়েছি, এদের (হানাফীদের) কিছু লোক মনে করে ফিকাহ ও ফতোয়ার গ্রন্থাবলীতে যতো টীকা টিপ্পনী ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষন রয়েছে সব ই আবু হানীফা কিংবা সাহিবাইনের মতামত। মূল জিনিস ও তার তাখরীজের মধ্যে তারা কোন পার্থক্য করে না। "কারখীর ফাতোয়া অনুযায়ী বিষয়টি এরুপ" এবং "তোহাবীর ফাতোয়া অনুযায়ী এরুপ" - তারা যেনো এ ধরনের বাক্যগুলোকে অর্থহীন মনে করে। "আবু হানীফা এরুপ বলেছেন" এবং এটি আবু হানীফার মাযহাবের মত" তাদের দৃষ্টিতে এ দু'টি কথার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।

আমি আরো দেখেছি, কিছু লোক মনে করে, আবু হানীফার মাযহাব সারাখসী প্রণীত মাবসুত এবং হিদায়া ও তিবঈন প্রভৃতি গ্রন্থাবলীতে ছড়িয়ে থাকা বিবাদমূলক বাহাছসমূহের উপর প্রতিষ্ঠিত। অথচ তারা জানে না যে, তার্কিক বাহাছের উপর তাঁর মাযহাব প্রতিষ্ঠিত নয়। তাদের মধ্যে এরুপ বাহাছের সুত্রপাত করে আসলে মুতাজিলারা। ফলে পরবর্তী লোকেরা ধারণা করে বসে, ফিক হী আলোচনার মধ্যে হয়তো এরুপ কথাবার্তার অবকাশ রয়েছে। তাছাড়া, এর ফলে শিক্ষার্থীদের মনমস্তিষ্কেও তর্কবাহাছের তীক্ষনতা স্থান করে নিয়েছে।

শুত্রঃ মতবিরোধপূর্ণ বিষয়ে সঠিক পন্থা অবলম্বনের উপায়।
লেখকঃশাহ ওয়ালীউল্লাহ দেহলভী
অনুবাদঃ আবদুস শহীদ নাসিম
প্রকাশনায়ঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার।

4) সুদমুক্ত ব্যাংকিং ======>>

সে লক্ষ্যে মুফতী শফী, মাওলানা ইউসুফ বিন্নুরী প্রমুখ নিরলস চেষ্টা করে গিয়েছেন। ১৯৭৭ এর দিকে সর্বপ্রথম একটি ইসলামী কাউন্সিল গঠিত হয়, যার মাধ্যমে সুদমুক্ত ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের চেষ্টা শুরু হয়। এরপর দারুল উলুমে ‘মাজলিসে তাহকীকে মাসায়েলে হাজেরা’ নামে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। যার প্রেক্ষিতে পরবর্তীকালে কয়েকটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা লাভ করে, যাদের কাজ ছিল সুদমুক্ত ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।

5) নফস ===>> 

 যে ব্যক্তি নিজের আকাংখার ( প্রবৃত্তির ) বশবর্তী হয়ে পড়ে প্রকারান্তরে সে তার শত্রুদের ইচ্ছার-ই অনুসরণ করে । --------- ইমাম জাওয়াদ রাহঃ

6) Trust in Allah SWT ===>>

Allah doesn't disappoint. You will always get more than you expected when you place your trust in Him.

7) Satisfaction ===>> 

এক ব্যক্তি ইমাম আল-হাসান আল-বাসরি (রাহিমাহুল্লাহ) এর কাছে এসে বললোঃ

- ‘আপনার আশেপাশে কিছু মানুষ এসে বসে যেন তারা আপনার দোষ-ত্রুটি খুঁজে পায়।’

তিনি উত্তর দিলেন,

- “আমি আমার অন্তরকে জান্নাত চাইতে অনুপ্রাণিত করেছিলাম এবং তা জান্নাতের জন্য আকাঙ্খিত হয়েছে। এরপর আমি তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি চাইতে অনুপ্রাণিত করেছি এবং তা সেই মুক্তির আকাঙ্খা করেছে। অতঃপর আমি চেয়েছি আমার অন্তর যেন মানুষের কাছ থেকে মুক্তি পায়, কিন্তু তার জন্য কোন উপায় খুঁজে পাইনি।

যেসব মানুষ তাদের সবকিছুর দাতা আল্লাহর উপরে সন্তুষ্ট হয়নি তারা কীভাবে তাদেরই মত অন্য একজন সৃষ্টির উপরে সন্তুষ্ট হতে পারে?”

[আল বিদায়া ওয়ান-নিহায়া, ৯/৩১৮]

No comments:

Post a Comment