1) সম্মিলিতভাবে #মুনাজাত করা ----- জামাতে ফরজ নামাজ আদায়ের পর ====>> প্রদত্ত হাদীসের সু-সংহত ব্যাখ্যা দেখুন / শুনুন ===>>
https://www.youtube.com/watch?v=iBQKsc-Xc7g
LINK-2
2) ইসালে সাওয়াব =======>>
ফতওয়ায়ে শামীতে আছে -
وَيَقْرَءُ مِنَ الْقُرْأَنِ مَاتَيَسَّرَ لَهُ مِنَ الْفَاتِحَةِ وَ اَوَّلِ الْبَقَرَةِ وَ اَيةُ الْكُرْسِىْ وَ اَمَن الرَّسُوْلُوسُوْرَةَ يَس وَتَبَارَكَ الْمُلْكِ وَسُوْرَةَ التَّكَثُرِ وَالْاِخْلَاضِ اِثْنَى عَشَرَ مَرَّةً اَوْ اِحْدَىَ عَشَرَ اَوْ سَبْعًا اَوْ ثَلَاثًا ثُمَّ يَقُوْلُ اَلَّلهُمَّ اَوْصِلَ ثَوَابَ مَاقَرَأْنَاهُ اِلَى فُلَانٍ اَوْ اِلَيْهِمَ
(যতটুকু সম্ভব হয় কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবেন। সূরা ফাতিহা সূরা বাকারার প্রথম কয়েক আয়াত, আয়াতুল সুরসী, আমানার রসুল, সূরা ইয়াসিন তাবারাকাল মূলক, সূরা তাকাছুর ও সূরা ইখলাস বার বা এগারবার অথবা সাত বা তিনবার পাঠ করবেন। অতঃপর বলবেন হে আল্লাহ আমি যা কিছু তিলাওয়াত করলাম, এর ছওয়াব অমুককে বা অমুক লোকদের মাঝে পৌঁছে দিন।)
3) যে যে কারনে অজু করা ফরজ-
(১) ফরজ নামাজ পড়বার জন্য।
(২) নফল নামাজ পড়বার জন্য।
(৩) জানাজা নামাজের জন্য।
(৪) সিজদায়ে তিলাওয়াতের জন্য।
(৫) কুরআন শরীফ স্পর্শ করার জন্য।
(৬) শোকরের সিজদার নিয়তে।
(৭) ‘মারাকিল ফালাহ’ কিতাবে এসেছে, ‘কোন দ্রব্যের বা টাকার কিংবা দালানের উপর কুরআনের এক আয়াত লিখা থাকলেও তা স্পর্শ করবার জন্য অজু করা ফরজ।
(দ্রষ্টব্য: শরম্বালালিয়া ও তাবিনুল হাকায়েকের হাশিয়া)
যে যে কারনে অজু করা মুস্তাহাব-
(১) মসজিদে প্রবেশ করার জন্য
(২) কুরআন শরীফ মৌখিক পড়ার জন্য।
(৩) কুরআন শরীফ স্পর্শ না করে দেখে পড়ার জন্য।
(৪) ধর্মের কাজ শিক্ষা দিতে।
(৫) কবর জিয়ারত করতে।
(৬) আযান দিতে।
(৭) রোগী দেখতে।
(৮) মৃতদেহ ধরে দাফন করতে।
(৯) একামত বলতে।
(১০) মুসলমান হতে।
(১১) সালাম দেয়ার জন্য।
(১২) সালামের জবাব দেয়ার জন্য।
(১৩) ঘুমানোর সময়।
(১৪) সর্বদা অজু রাখা।
(১৫) কুরআন শরীফের আয়াত লিখতে।
(১৬) ঘুম থকে উঠে।
(১৭) গুনাহের কাজ যেমন গীবত, চোগলখুরী, মিথ্যা কথা প্রভৃতির পর অজু করা।
(১৮) মৃতদেহ গোসল করিয়ে।
(১৯) জানাবাতের পর অজু করা।
(২০) মৌখিক খুৎবা পড়ার জন্য।
(২১) নাপাক অবস্থায় ঘুমানোর জন্যা।
(২২) নাপাক অবস্থায় কিছু খেতে।
(২৩) স্বামী-স্ত্রী মিলনের জন্য।
(২৪) রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জিয়ারত লাভের জন্য।
(২৫) সাফা-মারওয়া দৌড়াতে।
(২৬) উটের গোশত খেয়ে।
(২৭) নামাজের বাইরে উচ্চস্বরে হাসলে।
(২৮) রাগ হলে।
(২৯) ওয়াজ করার জন্য।
(৩০) আরাফার ময়দানে অবস্থানের জন্য।
(৩১) স্ত্রীলোক স্পর্শ করলে।
(৩২) নিজ লজ্জাস্থান ধরলে।
(৩৩) হাদীস শরীফ মৌখিক পড়তে ও শিক্ষা দিতে।
(৩৪) জানাবাতের গোসলের পূর্বে।
(৩৫) স্ত্রী সঙ্গমের পর পুনঃরায় স্ত্রী সহবাস করতে।
(৩৬) অজু অবস্থায় মজলিস পরিবর্তন করলে।
(৩৭) যে কোন গোসলের পূর্বে অজু করা।
(৩৮) যে কবিতার মধ্যে নিন্দা,গীবত,ফাহেশা কালাম সংযোজিত আছে এমন কবিতা রচনা করে বা পড়ে।
(৩৯) স্ত্রীলোকের সৌন্দর্যের প্রতি লক্ষ্য করলে।
(৪০) জিকিরর করার জন্য।
(৪১) মৃতদেহ গোসল করাবার জন্য।
যে যে কারনে অজু মাকরুহ হয়-
(১) মুখমন্ডলে জোরে জোরে পানি নিক্ষেপ করা।
(২) মুখে ও নাকে বাম হাত দ্বারা পানি দেওয়া।
(৩) বিনা কারনে ডান হাত দ্বারা নাক ঝাড়া।
(৪) নতুন পানি দিয়ে তিনবার মাথা মাসেহ করা।
(৫) নিজের অজুর জন্য কোন পাত্র খাছ করে রাখা অর্থাৎ ঐ পাত্র অন্য কাউকেও না দেওয়া।
(৬) অনাবশ্যক বেশী পরিমাণ পানি ব্যয় করা।
(৭) মাসেহ করার ন্যয় পানি কম খরচ করা।
(৮) স্ত্রীলোক অজু করতে যে পানি ব্যবহার করেছে তার অবশিষ্টাংশ দ্বারা অজু করা।
(৯) মসজিদের মধ্যে বসে অজু করা।
(১০) অপবিত্র স্থানে বসে অজু করা।
(১১) যে পানিতে অজু করে তন্মধ্যে নাক ঝাড়া বা থুতু ফেলা।
(১২) অজুর পানির পাত্রে ফুৎকার দেয়া।
(১৩) হাত ধোয়ার সময় বগল পর্যন্ত ধুয়ে ফেলা।
(১৪) হাঁটু পর্যন্ত পা ধোয়া।
(১৫) কোন অঙ্গ তিনবারের কম বা বেশী ধোয়া।
(১৬) বিনা কারনে পুনঃ পুনঃ অজু করা।
(১৭) মুখ ধোয়ার সময় জোরে ওষ্ঠদ্বয় আবদ্ধ করে অজু করা।
(১৮) কোন নাপাক দ্রব্য দ্বারা আগুন জ্বালিয়ে তা দিয়ে পানি গরম করে অজু করলে।
(দ্রষ্টব্য: ফতোয়ায়ে আলমগীরি,ফতোয়ায়ে শামী,দুররুল মোখতার,কবীরি,তাহতাবী)
4) Anti #Sunnah =========>> চুলের স্টাইল করা .........
https://www.youtube.com/watch?v=iBQKsc-Xc7g
LINK-2
2) ইসালে সাওয়াব =======>>
ফতওয়ায়ে শামীতে আছে -
وَيَقْرَءُ مِنَ الْقُرْأَنِ مَاتَيَسَّرَ لَهُ مِنَ الْفَاتِحَةِ وَ اَوَّلِ الْبَقَرَةِ وَ اَيةُ الْكُرْسِىْ وَ اَمَن الرَّسُوْلُوسُوْرَةَ يَس وَتَبَارَكَ الْمُلْكِ وَسُوْرَةَ التَّكَثُرِ وَالْاِخْلَاضِ اِثْنَى عَشَرَ مَرَّةً اَوْ اِحْدَىَ عَشَرَ اَوْ سَبْعًا اَوْ ثَلَاثًا ثُمَّ يَقُوْلُ اَلَّلهُمَّ اَوْصِلَ ثَوَابَ مَاقَرَأْنَاهُ اِلَى فُلَانٍ اَوْ اِلَيْهِمَ
(যতটুকু সম্ভব হয় কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবেন। সূরা ফাতিহা সূরা বাকারার প্রথম কয়েক আয়াত, আয়াতুল সুরসী, আমানার রসুল, সূরা ইয়াসিন তাবারাকাল মূলক, সূরা তাকাছুর ও সূরা ইখলাস বার বা এগারবার অথবা সাত বা তিনবার পাঠ করবেন। অতঃপর বলবেন হে আল্লাহ আমি যা কিছু তিলাওয়াত করলাম, এর ছওয়াব অমুককে বা অমুক লোকদের মাঝে পৌঁছে দিন।)
3) যে যে কারনে অজু করা ফরজ-
(১) ফরজ নামাজ পড়বার জন্য।
(২) নফল নামাজ পড়বার জন্য।
(৩) জানাজা নামাজের জন্য।
(৪) সিজদায়ে তিলাওয়াতের জন্য।
(৫) কুরআন শরীফ স্পর্শ করার জন্য।
(৬) শোকরের সিজদার নিয়তে।
(৭) ‘মারাকিল ফালাহ’ কিতাবে এসেছে, ‘কোন দ্রব্যের বা টাকার কিংবা দালানের উপর কুরআনের এক আয়াত লিখা থাকলেও তা স্পর্শ করবার জন্য অজু করা ফরজ।
(দ্রষ্টব্য: শরম্বালালিয়া ও তাবিনুল হাকায়েকের হাশিয়া)
যে যে কারনে অজু করা মুস্তাহাব-
(১) মসজিদে প্রবেশ করার জন্য
(২) কুরআন শরীফ মৌখিক পড়ার জন্য।
(৩) কুরআন শরীফ স্পর্শ না করে দেখে পড়ার জন্য।
(৪) ধর্মের কাজ শিক্ষা দিতে।
(৫) কবর জিয়ারত করতে।
(৬) আযান দিতে।
(৭) রোগী দেখতে।
(৮) মৃতদেহ ধরে দাফন করতে।
(৯) একামত বলতে।
(১০) মুসলমান হতে।
(১১) সালাম দেয়ার জন্য।
(১২) সালামের জবাব দেয়ার জন্য।
(১৩) ঘুমানোর সময়।
(১৪) সর্বদা অজু রাখা।
(১৫) কুরআন শরীফের আয়াত লিখতে।
(১৬) ঘুম থকে উঠে।
(১৭) গুনাহের কাজ যেমন গীবত, চোগলখুরী, মিথ্যা কথা প্রভৃতির পর অজু করা।
(১৮) মৃতদেহ গোসল করিয়ে।
(১৯) জানাবাতের পর অজু করা।
(২০) মৌখিক খুৎবা পড়ার জন্য।
(২১) নাপাক অবস্থায় ঘুমানোর জন্যা।
(২২) নাপাক অবস্থায় কিছু খেতে।
(২৩) স্বামী-স্ত্রী মিলনের জন্য।
(২৪) রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জিয়ারত লাভের জন্য।
(২৫) সাফা-মারওয়া দৌড়াতে।
(২৬) উটের গোশত খেয়ে।
(২৭) নামাজের বাইরে উচ্চস্বরে হাসলে।
(২৮) রাগ হলে।
(২৯) ওয়াজ করার জন্য।
(৩০) আরাফার ময়দানে অবস্থানের জন্য।
(৩১) স্ত্রীলোক স্পর্শ করলে।
(৩২) নিজ লজ্জাস্থান ধরলে।
(৩৩) হাদীস শরীফ মৌখিক পড়তে ও শিক্ষা দিতে।
(৩৪) জানাবাতের গোসলের পূর্বে।
(৩৫) স্ত্রী সঙ্গমের পর পুনঃরায় স্ত্রী সহবাস করতে।
(৩৬) অজু অবস্থায় মজলিস পরিবর্তন করলে।
(৩৭) যে কোন গোসলের পূর্বে অজু করা।
(৩৮) যে কবিতার মধ্যে নিন্দা,গীবত,ফাহেশা কালাম সংযোজিত আছে এমন কবিতা রচনা করে বা পড়ে।
(৩৯) স্ত্রীলোকের সৌন্দর্যের প্রতি লক্ষ্য করলে।
(৪০) জিকিরর করার জন্য।
(৪১) মৃতদেহ গোসল করাবার জন্য।
যে যে কারনে অজু মাকরুহ হয়-
(১) মুখমন্ডলে জোরে জোরে পানি নিক্ষেপ করা।
(২) মুখে ও নাকে বাম হাত দ্বারা পানি দেওয়া।
(৩) বিনা কারনে ডান হাত দ্বারা নাক ঝাড়া।
(৪) নতুন পানি দিয়ে তিনবার মাথা মাসেহ করা।
(৫) নিজের অজুর জন্য কোন পাত্র খাছ করে রাখা অর্থাৎ ঐ পাত্র অন্য কাউকেও না দেওয়া।
(৬) অনাবশ্যক বেশী পরিমাণ পানি ব্যয় করা।
(৭) মাসেহ করার ন্যয় পানি কম খরচ করা।
(৮) স্ত্রীলোক অজু করতে যে পানি ব্যবহার করেছে তার অবশিষ্টাংশ দ্বারা অজু করা।
(৯) মসজিদের মধ্যে বসে অজু করা।
(১০) অপবিত্র স্থানে বসে অজু করা।
(১১) যে পানিতে অজু করে তন্মধ্যে নাক ঝাড়া বা থুতু ফেলা।
(১২) অজুর পানির পাত্রে ফুৎকার দেয়া।
(১৩) হাত ধোয়ার সময় বগল পর্যন্ত ধুয়ে ফেলা।
(১৪) হাঁটু পর্যন্ত পা ধোয়া।
(১৫) কোন অঙ্গ তিনবারের কম বা বেশী ধোয়া।
(১৬) বিনা কারনে পুনঃ পুনঃ অজু করা।
(১৭) মুখ ধোয়ার সময় জোরে ওষ্ঠদ্বয় আবদ্ধ করে অজু করা।
(১৮) কোন নাপাক দ্রব্য দ্বারা আগুন জ্বালিয়ে তা দিয়ে পানি গরম করে অজু করলে।
(দ্রষ্টব্য: ফতোয়ায়ে আলমগীরি,ফতোয়ায়ে শামী,দুররুল মোখতার,কবীরি,তাহতাবী)
4) Anti #Sunnah =========>> চুলের স্টাইল করা .........
No comments:
Post a Comment